অভিজিৎ হত্যা: যুক্তরাষ্ট্রের পুরস্কার ঘোষণা বিচার ও তদন্ত ব্যবস্থার প্রতি অনাস্থা
প্রথম নিউজ, ঢাকা: বাংলাদেশে বিচার হয়ে যাওয়া অভিজিৎ মার্ডার ও তার স্ত্রীকে আহত করার ঘটনার তদন্ত যুক্তরাষ্ট্র চলমান রেখেছে জানিয়ে এ সংক্রান্ত তথ্যের জন্য পুরস্কার ঘোষণার অন্তর্নিহিত অর্থ কিন্তু খুবই গুরুতর।
এটাকে বাংলাদেশের বিচার ও তদন্ত ব্যবস্থার প্রতি অনাস্থা হিসেবে দেখা যায়। তাই এ সরকারকে এড়িয়ে তারা পুরস্কার ঘোষণার মাধ্যমে বিষয়টি নিজেদের হাতে নিলো।
এটা শুধু অনাস্থা নয়। সরাসরি হস্তক্ষেপও। বাংলাদেশের বিচারে যে দু'জনের বিরুদ্ধে অনুপস্থিতিতে রায় দেয়া হয়েছে কেবল পলাতক সেই দুই আসামীই নয়; বরং এ ঘটনায় আরও অন্য কেউ জড়িত বলে তথ্য থাকলে সেটাও তারা চেয়েছে। মানে বাংলাদেশের তদন্তে তারা খুশি নয়। ঘটনার সঠিক পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হয়েছে কিনা এ নিয়েও তাদের সংশয় আছে। অথবা তাদের কাছে গুরুতর অন্য কোনও তথ্য আছে, যা তারা নিশ্চিত করতে চাইছে।
কান টেনে কোন্ মাথা যে তারা আনতে চাইছে আল্লাহ্ মালুম।
গতিক সুবিধের ঠেকছে না হে! ◾
লেখক
মারুফ কামাল খান
বিশিষ্ঠ সাংবাদিক ও কলামিষ্ট
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার
সাবেক প্রেস সচিব
এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের মিডিয়া নোট:
The U.S. Department of State’s Diplomatic Security Service, through its Rewards for Justice (RFJ) office, is offering a reward for information on the terrorist attack in Dhaka, Bangladesh that left U.S. citizen Avijit Roy dead and his wife, Rafida Bonya Ahmed, seriously injured.
The Secretary of State has authorized a reward of up to $5 million for information leading to the arrest or conviction in any country of anyone involved in the murder of Roy and the attack on Ahmed.
On February 26, 2015, Roy and Ahmed, both Bangladesh-born U.S. citizens, were visiting Dhaka to attend a book fair when they were attacked by assailants with machetes. Roy was killed and Ahmed survived with critical injuries.
This investigation remains open, and we are seeking information that will assist law enforcement agencies in bringing to justice the perpetrators of this heinous terrorist attack. A total of six individuals were charged, tried, and convicted in Bangladesh. Two of the convicted conspirators, Syed Ziaul Haque (aka Major Zia) and Akram Hussain were tried in absentia and remain at large.
Two related groups have claimed responsibility. Ansarullah Bangla Team, an al-Qa’ida-inspired terrorist group based in Bangladesh, claimed responsibility for the attack. Shortly thereafter, Asim Umar, the now-deceased leader of al-Qa’ida in the Indian Subcontinent (AQIS), posted a widely circulated video claiming that AQIS followers were responsible for the attack on Roy and Ahmed.
In 2016, the Department of State designated AQIS as a Foreign Terrorist Organization under Section 219 of the Immigration and Nationality Act, and a Specially Designated Global Terrorist under Executive Order 13224, which provides authority to sanction terrorists and those who support terrorists or terrorist acts.◾
Download করুন আমাদের App এবং Subscribe করুন আমাদের YouTube Channel: