বিয়ের ৪ মাসের মধ্যেই সন্তান জন্মের বিষয়ে যা বললেন নয়নতারা

সারোগেসির মাধ্যমে মা-বাবা হয়েছেন নয়নতারা-ভিগনেশ দম্পতি

বিয়ের ৪ মাসের মধ্যেই সন্তান জন্মের বিষয়ে যা বললেন নয়নতারা
বিয়ের ৪ মাসের মধ্যেই সন্তান জন্মের বিষয়ে যা বললেন নয়নতারা-প্রথম নিউজ

প্রথম নিউজ, ডেস্ক : বিয়ের ৪ মাসেই যমজ সন্তানের মা হয়েন দক্ষিণী অভিনেত্রী নয়নতারা। সারোগেসির মাধ্যমে মা-বাবা হয়েছেন নয়নতারা-ভিগনেশ দম্পতি। তবে তারা সারোগেসির নিয়ম মেনেছেন কি না তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। এ অবস্থায় সারোগেসি বিতর্কে তামিলনাড়ু সরকারকে জবাব দিয়েছেন নয়নতরা। সেই সঙ্গে জানিয়েছেন কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্যও।

২০১৫ সালে দক্ষিণী পরিচালক ভিগনেশের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান নয়নতারা। চলতি বছরের জুন মাসে বিয়ে করেন তারা। গত ৯ অক্টোবর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিগনেশ জানান, উইয়ার ও উলাগাম নামের যমজ সন্তানের বাবা-মা হয়েছেন তিনি ও নয়নতারা।

কিন্তু, বিয়ের চার মাসের মধ্যেই কীভাবে যমজ সন্তানের মা হলেন নয়নতারা? কিছুদিন আগেও তো তাকে ভিগনেশের সঙ্গে বিদেশে জন্মদিন সেলিব্রেট করতে দেখা গেছে। এমন মন্তব্যও শোনা যায়। এর মধ্যে আইন বিশেষজ্ঞরা সোমাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানতে চান, সারোগেসির মাধ্যমে যদি নয়নতারা মা হয়ে থাকেন, তিনি সব নিয়ম মেনেছেন তো? কারণ ২০২২ সালের জানুয়ারি মাস থেকে এ সংক্রান্ত নিয়মে পরিবর্তন আনা হয়েছে।

নতুন নিয়ম অনুযায়ী, শারীরিক অক্ষমতার কারণে যদি কেউ মা কিংবা বাবা না হতে পারেন তবেই তাকে সারোগেসির অনুমতি দেওয়া হবে। নয়নতারা ও ভিগনেশ এই নিয়ম মেনেছেন কি? তামিলনাড়ুর স্বাস্থ্যমন্ত্রী মা সুব্রমহ্মণ্যমকেও এমন প্রশ্ন করা হয়েছিল। প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, বিষয়টি নিয়ে রাজ্য সরকার তদন্ত করবে। তারকা দম্পতি সারোগেসির নিয়ম মেনেছেন কি না, তা জানতে চাওয়া হবে।

জানা গেছে, এই প্রশ্নের জবাব হলফনামায় দিয়েছেন নয়নতারা। আর তাতেই চাঞ্চল্যকর তথ্য জানিয়েছেন। তার হলফনামা অনুযায়ী, ছয় বছর আগেই তিনি ভিগনেশের সঙ্গে আইনি বিয়ে সেরে রেখেছিলেন। আর এক আত্মীয়ই তার যমজ সন্তানের জন্মদাত্রী মা। সারোগেসির কোনো নিয়ম ভাঙেননি বলেও জানিয়েছেন এই তারকা দম্পতি।

Download করুন আমাদের App এবং Subscribe করুন আমাদের YouTube Channel:

news.google.com

https://apps.apple.com/de/app/prothomnews/id1588984606?l=en

https://play.google.com/store/apps/details?id=com.prothomnews

https://youtube.com/prothom