শাক দিয়ে আর মাছ ঢাকা যাবে না

২০১৪ সালের বিনাভোটের নির্বাচন ও ২০১৮ সালের নিশিরাতের নির্বাচনের পর বিএনপি রাজনৈতিভাবে যে নাজুক পরিস্থিতিতে পরেছিল সে থেকে বেরিয়ে এখন ঘুরে দাঁড়িয়েছে । তারেক রহমানের সুচারু ও দক্ষ নেতৃত্বেই তা সম্ভব হয়েছে। তারেক রহমানকে নিয়ে কোন অপপ্রচার মানুষ আর বিশ্বাস করে না। তারেক রহমানের সমালোচনা করে সরকারের অপকর্ম ঢাকা যাবে না। শাক দিয়ে আর মাছ ঢাকা যাবে না।

শাক দিয়ে আর মাছ ঢাকা যাবে না

রাশেদুল হক,প্রথম নিউজ: বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ভয় পায় সরকার। ভয় পাওয়ার মূল কারণই হচ্ছে তারেক রহমানের যোগ্য নেতৃত্ব।  বর্তমান ভোটারবিহীন নিশিরাতের সরকার দেশে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা চালু করতে গিয়ে বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে ২০১৮ সালের মিথ্যা সাজানো মামলায় সাজা দিয়ে কারাগারে বন্দি করে। তাঁকে বন্দি করে তারা চেয়েছিল বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করে দেবে। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়াকে বন্দি করার পর তারেক রহমান দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিয়ে দলের হাল ধরেন শক্তহাতে। তিনি তাঁর পিতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও মাতা বেগম খালেদা জিয়ার মতোই দলকে শক্তিশালী করতে দিনরাত কাজ করে চলছেন। বর্তমানে তাঁর নেতৃত্বে সারাদেশে বিএনপি, ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, কৃষকদল, মহিলা দল, তাঁতী দল, ওলামা দল,মৎসজীবী দলসহ সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন ঐক্যবদ্ধ ও শক্তিশালী। যার প্রতিফলন দেখা যায় দেশব্যাপী বিএনপির জনসভাগুলোতে মানুষের ঢল দেখে। সরকারি অবরোধ আর বাধা বিপত্তি উপেক্ষা করে গুড়, চিড়া, মুড়ি হাতে নিয়ে পায়ে হেঁটে, ট্রলারে করে,কলাগাছের ভেলায় করে, ভ্যানে করে, সাইকেলে করে কিংবা নদী সাঁতরে জনসভাগুলোতে যোগ দেয় লাখ লাখ জনতা। সে অভাবনীয় দৃশ্য দেখে প্রতিপক্ষের ঘুম হারাম হয়ে যায় । ২০১৪ সালের বিনাভোটের নির্বাচন ও ২০১৮ সালের নিশিরাতের নির্বাচনের পর বিএনপি রাজনৈতিভাবে যে নাজুক পরিস্থিতিতে পরেছিল সে থেকে বেরিয়ে এখন  ঘুরে দাঁড়িয়েছে।  তারেক রহমানের সুচারু ও দক্ষ নেতৃত্বেই তা সম্ভব হয়েছে।  সরকার বুঝে গেছে এবার ২০১৪ বা ২০১৮ সালের মতো  দানাই পানাই নির্বাচন আর করতে পারবে না। সে জন্যই তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে বিরামহীনভাবে। তাঁর বিরুদ্ধে সরকার প্রধান থেকে শুরু করে সরকারের মন্ত্রী, এমপি কিংবা দলীয় নেতারা নানা মিথ্যা বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত। লেলিয়ে দেয়া হয়েছে সরকারের গুণগ্রাহী সুবিধাভোগী কিছু চাটুকারদের। গত কয়েকদিন আগে একটি পত্রিকায় তারেক রহমানকে সমালোচনা করে একটি আর্টিকেল লেখানো হয়। গোয়েবলসীয় মিথ্যা কায়দায় ইনিয়ে-বিনিয়ে নানাভাবে উপমা দেওয়ার অপচেষ্টা  হয়েছে আর্টিকেলটিতে। নানা কুৎসিত ভাষা ব্যবহার করা হয় সেখানে। যা দেখলেই বুঝা যায় এটি একটি ফরমায়েসি লেখা বা সাপ্লাই দেয়া আর্টিকেল। কিন্তু বাংলাদেশের কোন পর্যায়ের মানুষ এ ধরণের আর্টিকেল বা লেখা কিংবা কথা বিশ্বাস করে না। তারেক রহমানকে নিয়ে কোন অপপ্রচার মানুষ আর বিশ্বাস করে না। তারেক রহমানের সমালোচনা করে সরকারের অপকর্ম ঢাকা যাবে না।  শাক দিয়ে আর মাছ ঢাকা যাবে না। 

বর্তমানে চাল, ডাল, তেল, চিনিসহদ্রব্যমুল্যের সীমাহীন উর্ধ্বগতিতে মানুষ দিশেহারা। এর উপর দফায় দফায় বেড়েছে গ্যাস -বিদ্যুত,  জ্বালানির দাম।  ওয়াসার পানির দাম দয়েক দফা বৃদ্ধি পেয়েছে। সব জিনিসের বাজারে আগুন, সে আগুনে পুড়ছে বাংলাদেশের সব শ্রেনী-পেশার মানুষ। কৃচ্ছতা সাধন করেও মানুষ এখন আর চলতে পারছে না। এছাড়াও বাসা ভাড়া, বাস ভাড়া, ছেলে-মেয়েদের পড়ালেখার খরচ, ওষুধ ও চিকিৎসা খরচসহ মৌলিক চাহিদা মেটাতে পারছে না অর্ধেকের বেশি জনগোষ্ঠী। দেশে কোটি কোটি শিক্ষিত জনগোষ্ঠী এখনও বেকার। কাজ না পেয়ে তারা সংসারের অভিশাপ হয়ে জীবন যাপন করছে। সীমাহীন লুটপাটে ব্যাংকগুলো খালি হয়ে গেছে। ডলার সংকটসহ নানা কারণে দেশের অর্থনীতি এখন ধ্বংসের শেষপ্রান্তে। ব্যবসা বাণিজ্যেও ধস নেমেছে। উন্নয়নের নামে ঋণ করে ঘি খাওয়ার ফলে মাথাপিছু বিদেশী ঋণতো বাড়ছেই। এমন অবস্থায়  কোন লেখক  তারেক রহমানকে নিয়ে কি মিথ্যা রচনা লিখলো তাতে মানুষের কি যায় আসে।
তারেক রহমানকে নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র শুরু হয় ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চার দলীয় জোটের বিশাল বিজয়ের পর। সে নির্বাচনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার পিছনে থেকে দলকে বিজয়ী করতে মুখ্য ভুমিকা রেখেছিলেন তারেক রহমান। এরপর ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলনের মাধ্যমে তৃণমুলে দলকে সংগঠিত করতে বিশেষ ভুমিকা পালন করেন তিনি। সে সময় তারেক রহমান দেশব্যাপী দলের মাঠ পর্যায়ের নেতা, কর্মী ও সমর্থকদের সাথে ব্যাপক গণসংযোগ শুরু করেন। তিনি বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ও তৃণমূল পর্যায়ের কর্মীদের মধ্যে গভীর সেতুবন্ধন নির্মাণ করতে তৃণমূল সম্মেলনের আয়োজন করেছিলেন। এসব সম্মেলনে কর্মীরা দলীয় রাজনীতি ও সংগঠন সম্পর্কে মন খুলে কথা বলেছেন। এর মধ্য দিয়ে একটি সুসংঘবদ্ধ বিএনপি গড়ে ওঠে। তৃণমূল পর্যায়ের এই সভা ও জনসংযোগ কার্যক্রমের ফলে দলের নেতাকর্মীদের তরুণ অংশটির মনোবল অসামান্য বৃদ্ধি পায়। বিশেষ করে তারেক রহমান শুধুমাত্র দলের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধানমন্ত্রীর সন্তানের পরিচিতি থেকে বেরিয়ে এসে দলের একজন দক্ষ সংগঠক ও সক্রিয় নেতা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। তিনি ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলনের মাধ্যমে যেভাবে তৃণমূলে দলের শেকড় প্রোথিত করেন তাতে অশুভ রাজনৈতিক শক্তির পায়ের তলা থেকে মাটি সরতে থাকে। ফলে তাতে ষড়যন্ত্রকারীদের গায়ে জ্বালা ওঠে। 
এছাড়াও  তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সময়ে টিম গঠন করে দেশের উন্নয়নে কাজ করেন তিনি। গ্রামের অসহায় মানুষদের স্বাবলম্বী করতে নানামুখি পদক্ষেপ নেন।  মাছ চাষ, হাসঁ-মুরগী, গরু-ছাগল পালন, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য তিনি নিরলসভাবে কাজ করেন। তিনি তাঁর বাবার মতো গ্রামে গ্রামে ঘুরে অধিক ফসল ফলাতে কৃষকদের উৎসাহিত করেন। কৃষি জমি যাতে পতিত না থাকে, একই জমিতে কিভাবে একাধিক ফসল ফলানো যায় সে জন্য তিনি কৃষি বিজ্ঞানীদের সাথে নিয়ে গ্রামে গ্রামে কাজ করেন। গ্রামের মহিলাদের তিনি গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি, ছাল পালনে উৎসাহিত করেন এবং নিজে গিয়ে গরীব অসহায় মানুষের মাঝে তা বিতরণ করেন।    
দেশি-বিদেশি একটি গোষ্ঠী যখন দেখলেন তিনি তাঁর বাবার মতো সাধারণ মানুষের মনি কোটায় পৌঁছে যাচ্ছেন তখনই  তাঁর বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার দিতে থাকেন। যার সঙ্গে যোগ দেন দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র কারীরাও। পত্র-পত্রিকায় ব্যাপকভাবে মিথ্যা রটনা চালায়  চিহ্নিত গোষ্ঠীটি। রাজনৈতিক সমাবেশে তারেক রহমানের সমালোচনা করে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। 
১/১১তে গ্রেফতারের পর থেকে তারেক রহমানের প্রতি সরকারের আচরণ ও মামলাগুলো পর্যালোচনা করলেই দেখা যায় কত নিষ্ঠুরভাবে বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় একজন নেতাকে মিথ্যা কালিমা লেপন করে রাজনীতি থেকে বিদায় করতে চেয়েছিল। গ্রেফতারের পরদিন ৮ মার্চ কাফরুল থানার ওসি তারেক রহমানের বিরুদ্ধে এক জিডিতে উল্লেখ করেন, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব হিসাবে নিজে ও দলীয় নেতাকর্মী, বন্ধুবান্ধবদের দিয়ে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অধীন বিদেশি টেন্ডার ক্রয়, বিমান মন্ত্রণালয়ের কমিশন, যোগাযোগ মন্ত্রণালয় ও বিদ্যুতকেন্দ্র স্থাপনে দুর্নীতি ও নিয়োগ বাণিজ্যে বিপুল পরিমাণ অবৈধ অর্থ উপার্জন করেছেন। তার নিজ ও আত্মীয় স্বজনের নামে বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে বিপুল অঙ্কের অর্থ জমার প্রাথমিক প্রমাণাদি আছে। কিন্তু জরুরি অবস্থাকালীন  সরকারের সকল সংস্থার সহায়তায় তদন্ত শেষে দুদক ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্ব একটি প্রতিবেদন দেয়। এতে ব্যাংক স্থিতি হিসাবে ঢাকা ব্যাংকের একাউন্টে ২৮১৬২ টাকা ও এবি ব্যাংকের গুলশান শাখায় ৬ হাজার ২৯০ টাকার সন্ধান পায়। স্থাবর সম্পত্তি হিসাবে ১৯৮২ সাল থেকে এ পর্যন্ত সরকার থেকে পাওয়া ঢাকা ও বগুড়ায় কিছু জমি পায়। এর বাইরে আজ পর্যন্ত কোনো কিছুই পাওয়া যায়নি।
অবশ্য ২০০৯ সালের ১৪ এপ্রিল কাফরুল থানায় তারেক রহমানের বিরুদ্ধে করা জিডির বিষয়ে ওসির ক্ষমা প্রার্থনা ও অভিযোগ থেকে অব্যাহতির আবেদনের প্রেক্ষিতে তারেক রহমানকে অব্যাহতি দিয়ে জিডিটি নথিভুক্ত করা হয়। অব্যাহতি দেয়া হয় দৈনিক দিনকাল সংক্রান্ত মামলা থেকেও। গ্রেফতারের ১৬ ঘণ্টা পর গুলশান থানায় এক কোটি টাকা চাঁদাদাবির অভিযোগ এনে ব্যবসায়ী আমিন উদ্দিন চৌধুরী মামলা দায়ের করে। এই মামলায় ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুরের পর তারেক রহমানকে পুলিশের হেফাজতে না দিয়ে অজ্ঞাত স্থানে অজ্ঞাত লোকদের হেফাজতে নিয়ে চোখ বেঁধে বর্বরোচিত কায়দায় শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করা হয় বলে পরে তিনি আদালতকে অবহিত করেন। জরুরি অবস্থাকালীনই মামলার বাদী আমিন উদ্দিন এক সংবাদ সম্মেলন এবং স্ট্যাম্পে হলফনামায় দাবি করেন এক বিভীষিকাময় মুহূর্তে যৌথ বাহিনী তাকে আটকিয়ে রেখে সাদা কাগজে স্বাক্ষর নেয়। তারেক রহমান তার নিকট কোনো সময়ে চাঁদা দাবি করেননি বা তিনি কোথাও এ সংক্রান্ত কোনো অভিযোগ করেননি। এভাবে সেনা সমর্থিত সরকারের সময়ে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে  ৭টি চাঁদাদাবি ও দুদক বাদী হয়ে চারটি মামলা করে। চাঁদাদাবির কোনো মামলাতেই সামান্যতম প্রমাণ পাওয়া যায়নি। প্রতিটি মামলাতেই তারেক রহমানের বিরুদ্ধে বাদীদের কোনো অভিযোগ নেই। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর সরকারি চাকুরি থেকে অবসর পাওয়া এবং আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশ নেওয়া সাবেক এক পুলিশ কর্মকর্তাকে একটি স্পর্শকাতর মামলারতদন্তু কর্মকর্তা নিয়োগ নিয়ে একটি রাজনৈতিক মামলায় তারেক রহমানকে জড়ানো হয়। এমনকি এক আসামিকে মাসের পর মাস রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন করে মিথ্যা স্বীকারোক্তি আদায় করে একটি মামলাটিতে আসামি করে তারেক রহমানকে সাজা দেওয়া হয়। যদিও যিনি নিপীড়নের শিকার হয়ে মিথ্যা জবানবন্দি দিয়েছিলেন তিনিই  আদালতে হাজির হয়ে  তার জবানবন্দি প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন ।
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ১/১১ সরকারের চেয়ে আরো প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে দেশে-বিদেশে রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতির তল্লাশি করে। দুদক, এনবিআর ছাড়াও সারাদেশের দলীয় নেতাকর্মীদের দিয়ে বিভিন্ন অভিযোগ এনে নতুন করে শতাধিক মামলা দায়ের করে। কিন্তু একটি অভিযোগও প্রমাণ করতে পারেনি। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে করা মামলায় ন্যায় সঙ্গত রায় দিয়ে বিচারককে দেশ ছাড়তে হয়েছে। তিনি  বিদেশে থাকলেও এখনও তাঁর বিরুদ্ধে মামলা অব্যাহত রয়েছে। গুম,খুন, গ্রেফতার, নির্যাতন, মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে সরকারের শেষ রক্ষা হবে না।  সরকার ভেবে ছিল বেগম খালেদা জিয়াকে আটকে রেখে বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করে দেবে। কিন্তু তারেক রহমান দলের হাল ধরায় সরকারের সে আশা পুরণ হয়নি। বরং তাঁর বাবা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যেভাবে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে ভুমিকা রেখেছিলেন, পরবর্তীতে আবার দেশের গণতন্ত্র ফিরিয়ে দিয়েছিলেন, তাঁর মা বেগম খালেদা জিয়া যেভাবে আন্দোলন করে স্বৈরাচার এরশাদকে হটিয়ে গণতন্ত্র পূনরুদ্ধার করেছিলেন। তারেক রহমানও দেশের হারানো গণতন্ত্র পূনরুদ্ধার এবং মানুষের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। সে নেতৃত্বে তিনি সফল হবেন বলে দেশবাসী বিশ্বাস করে।  তিনি বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ে স্থান করে আছেন।  লেখক: সহ-সভাপতি, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন।

Download করুন আমাদের App এবং Subscribe করুন আমাদের YouTube Channel: