বাড়ির পাশের পুকুরে স্কুলছাত্রীর মরদেহ, স্বজনদের দাবি হত্যা
মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

প্রথম নিউজ, চুয়াডাঙ্গা: চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় মরিয়ম খাতুন (৭) নামের এক শিশুকে হত্যার পর পানিতে ফেলে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
বৃহস্পতিবার (৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বাড়ির পাশের পুকুর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পরে সকালে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। নিহত মরিয়ম খাতুন উপজেলার মাদারহুদা গ্রামের স্কুলপাড়ার খাইরুল ইসলামের মেয়ে। সে স্থানীয় বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণির ছাত্রী।
মরিয়মের বাবা খাইরুল ইসলাম বলেন, বৃহস্পতিবার দুপুরে একই গ্রামের মনিরুল ইসলামের মেয়ে রিয়া খাতুন বাড়ি থেকে মরিয়মকে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর বাড়ির পাশের পুকুরে পাড়ে তারা খেলা করছিলো। বিকেলে মরিয়ম বাড়িতে না ফিরলে স্বজনরা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে পানিতে তার মরদেহ পাওয়া যায়। মরিয়মের মরদেহ বাড়িতে নিলে পরিবারের সদস্যরা দেখতে পান তার কানের দুটি স্বর্ণের দুল নেই। তখন সন্দেহ হয় কেউ তাকে হত্যার পর কানের দুল নিয়ে পানিতে ফেলে দিয়েছে।
আলমডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম জানান, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে মামলা প্রক্রিয়াধীন।
Download করুন আমাদের App এবং Subscribe করুন আমাদের YouTube Channel: