ডা. জোবায়দা রহমান আপন মহিমায় ভাস্বর, আপন বৈশিষ্ট্যে সমুজ্জ্বল

খুলনায় আলোচনা ও দোয়া মাহফিলে নেতৃবৃন্দ

ডা. জোবায়দা রহমান আপন মহিমায় ভাস্বর, আপন বৈশিষ্ট্যে সমুজ্জ্বল

প্রথম নিউজ, খুলনা : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা. জোবায়দা রহমান মেধা, মনন ও কর্মদক্ষতায় ঈর্ষান্বিত হয়ে বর্তমান অবৈধ সরকার তাকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করেছে। বিশ্বব্যাপী সমাদৃত বিশ্বখ্যাত চিকিৎসক ডা. জোবায়দা রহমান কেবল শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ কিংবা নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান শহীদ রিয়ার অ্যাডমিরাল মাহবুব আলী খানের কন্যাই নন, এর বাইরেও তিনি আপন মহিমায় ভাস্বর, আপন বৈশিষ্ট্যে সমুজ্জ্বল। নিজ মেধা ও কর্মদক্ষতার মাধ্যমে বিশ্বের ৫৫টি দেশের মধ্যে সেরা চিকিৎসকের স্বীকৃতি পেয়েছেন উল্লেখ করে খুলনা বিএনপির নেতৃবৃন্দ বলেছেন, শিক্ষা জীবনে ডা. জোবায়দা রহমান কখনো দ্বিতীয় হননি, না দেশে না বিদেশে। ঢাকা মেডিকেল কলেজের ইতিহাসে ডিস্টিংশনসহ সর্বোচ্চ মার্কস পেয়ে এমবিবিএস পাশ করেছিলেন তিনি। জোবায়দা ইমপেরিয়াল কলেজ অব লন্ডন থেকে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে মাস্টার্স অব কার্ডিওলজি ডিগ্রি অর্জন করেছেন।  

রবিবার (১৮ জুন) বেলা ১১টায় কে ডি ঘোষ রোডস্থ বিএনপি কার্যালয়ে দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ও ডা. জোবায়দা রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপি আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও দুঃস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ পূর্ব সংক্ষিপ্ত আলোচনায় বক্তারা এসব কথা বলেন। বক্তারা বলেন, শুধুমাত্র রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্যই দেশ বিদেশে তাকে ও তার পরিবারকে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য সরকার তার বিরুদ্ধে হয়রানীমূলক মামলা দিয়েছেন তাকে চাকুরী হতে অব্যাহতি প্রদান করেছে। যা একজন নারীর সম্মানের প্রতি চরম অবমাননার সামিল। শীঘ্রই তিনি দেশে ফিরে মানুষের কল্যাণে কাজ করবেন। অত্যন্ত ভদ্র, নম্র, বিনয়ী, অমায়িক এবং পরোপকারী ডা. জোবায়দা রহমানের জন্মদিন উপলক্ষ্যে তার দীর্ঘায়ু কামনা ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া মাহফিল শেষে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে দুঃস্থদের ও সিদ্দিকীয় মাদ্রাসায় এতিমদের মাঝে খাবার বিতরণ করেন দলটি।

খুলনা মহানগর বিএনপির আহবায়ক এড. শফিকুল আলম মনার সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিনের পরিচালনায় আলোচনা সভায় অংশগ্রহণ করেন ও উপস্থিত ছিলেন, জেলা বিএনপির আহবায়ক আমীর এজাজ খান, আবু হোসেন বাবু, খান জুলফিকার আলী, স ম আব্দুর রহমান, মাহমুদ আলী, শের আলম সান্টু, মোস্তফাউল বারী, আবুল কালাম জিয়া, বদরুল আনাম খান, মাহাবুব হাসান পিয়ারু, চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, একরামুল হক হেলাল, মাসুদ পারভেজ বাবু, শেখ সাদি, হাসানুর রশিদ চৌধুরী মিরাজ, মনিরুজ্জামান মন্টু, গাজী আবদুল হক, কে এম হুমায়ূন কবীর, হাফিজুর রহমান মনি, আবু মো, মুরশিদ কামাল, কাজী মিজানুর রহমান, মোল্লা ফরিদ আহমেদ, সৈয়দ সাজ্জাদ আহসান পরাগ, শেখ ইমাম হোসেন, আবু সাইদ হাওলাদার আব্বাস, শাহিনুল ইসলাম পাখি, বিপ্লবুর রহমান কুদ্দুস, জহর মীর, নাজির উদ্দিন নান্নু, মুর্শিদুর রহমান লিটন, আরিফুর রহমান, খন্দকার ফারুক হোসেন, রফিকুল ইসলাম বাবু, আনসার আলী, নাসির খান, আব্দুস সালাম, আলমগীর হোসেন, কাজী শাহ নেওয়াজ নিরু, রাহাত আলী লাচ্চু, আব্দুর রহমান ডিনো, মো. জাহিদ হোসেন, মিজানুর রহমান মিলটন, শফিকুল ইসলাম শফি, আলী আক্কাস, ফারুক হোসেন, মুজিবর রহমান, শামসুল বারিক পান্না, এমদাদ হোসেন, শহীদ খান, কাজী কামরুল ইসলাম বাবু, যুবদলের নেহিবুল হাসান নেইম, আব্দুল আজিজ সুমন, স্বেচ্ছাসেবক দলের শফিকুল ইসলাম শাহিন, ময়েজউদ্দিন চুন্নু, ছাত্রদলের ইস্তিয়াক আহমেদ ইস্তি, মহিলাদলের এড. তছলিমা খাতুন ছন্দা, এড. কানিজ ফাতেমা আমিন, তাঁতী দলের আবু সাঈদ শেখ, জাসাসের ইঞ্জি. নুর ইসলাম বাচ্চু প্রমুখ।