লাশ হয়ে ফিরলেন ৭১৪ নারী : ক্ষতিপূরণ চেয়ে হাইকোর্টে রিট
বিগত সাত বছরে সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশ থেকে ৭১৪ নারীর লাশ হয়ে ফেরার ঘটনায় নিহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেয়ার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে
প্রথম নিউজ, ঢাকা : বিগত সাত বছরে সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশ থেকে ৭১৪ নারীর লাশ হয়ে ফেরার ঘটনায় নিহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেয়ার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। রিটে সকল প্রবাসী নারী শ্রমিকদের দেখভাল ও নিরাপত্তা নিশ্চিতের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
সোমবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আঞ্জুমান আরা লিমা জনস্বার্থে এ রিট দায়ের করেন। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটির ওপর শুনানি হতে পারে।
রিটে পররাষ্ট্র সচিব, প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, আইন সচিব, জনশক্তি রপ্তানি বুরোসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে।
গত ৩০ জানুয়ারি দৈনিক প্রথম আলোতে ‘লাশ হয়ে ফিরলেন ৭১৪ নারী’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদন সংযুক্ত করে রিট আবেদনটি দায়ের করা হয়েছে।
প্রতিবেদনের একাংশে বলা হয়, সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশ থেকে যত নারী কর্মীর লাশ দেশে এসেছে, তাদের বড় অংশের মৃত্যুর কারণ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
এর আগে সরকারের কাছ থেকে সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাকের অভিবাসন কর্মসূচির তৈরি করা হিসাবে দেখা যায়, ২০১৬ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকে ৭১৪ জন বাংলাদেশি নারী শ্রমিক লাশ হয়ে ফিরেছেন। এর বড় অংশের ক্ষেত্রে মৃত্যুর কারণ দেখানো হয়েছে স্বাভাবিক মৃত্যু, মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ।
বিগত সাত বছরে সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশ থেকে ৭১৪ নারীর লাশ হয়ে ফেরার ঘটনায় নিহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেয়ার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। রিটে সকল প্রবাসী নারী শ্রমিকদের দেখভাল ও নিরাপত্তা নিশ্চিতের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
সোমবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আঞ্জুমান আরা লিমা জনস্বার্থে এ রিট দায়ের করেন। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটির ওপর শুনানি হতে পারে।
রিটে পররাষ্ট্র সচিব, প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, আইন সচিব, জনশক্তি রপ্তানি বুরোসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে।
গত ৩০ জানুয়ারি দৈনিক প্রথম আলোতে ‘লাশ হয়ে ফিরলেন ৭১৪ নারী’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদন সংযুক্ত করে রিট আবেদনটি দায়ের করা হয়েছে।
প্রতিবেদনের একাংশে বলা হয়, সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশ থেকে যত নারী কর্মীর লাশ দেশে এসেছে, তাদের বড় অংশের মৃত্যুর কারণ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
এর আগে সরকারের কাছ থেকে সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাকের অভিবাসন কর্মসূচির তৈরি করা হিসাবে দেখা যায়, ২০১৬ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকে ৭১৪ জন বাংলাদেশি নারী শ্রমিক লাশ হয়ে ফিরেছেন। এর বড় অংশের ক্ষেত্রে মৃত্যুর কারণ দেখানো হয়েছে স্বাভাবিক মৃত্যু, মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ।