Ad0111

জিয়ার দর্শন

জিয়ার দর্শন
প্রথম নিউজ, ঢাকা: সাদা মাটা সরল জীবনযাপনে অভ্যস্ত ছিলেন জিয়া। বাংলাদেশের রাজনীতিকরা সাধারণত আড়ম্বরপূর্ন জীবন যাপন করতে ভালবাসেন কিন্তু জিয়া ছিলেন ঠিক তার বিপরীত একজন নেতা। রাষ্ট্রপতি হয়েও তিনি সাদামাটা জীবনযাপন করতেন। ছিলেন স্বল্পাহারীও । এ প্রসঙ্গে প্রয়াত সাংবাদিক এবিএম মূসাও সে কথাই বলেছিলেন: একবার জিয়া আমাকে তাঁর সঙ্গে বঙ্গভবনে দুপুরের খাবার খেতে বললেন। খাবার টেবিলে আমার জন্য অপার বিস্ময় অপেক্ষা করছিলো। একজন প্রেসিডেন্টের টেবিলে এমন সাধারণ মানের খাবার থাকতে পারে ভাবাও যায় না। দুপুরেের খাবারের মেনুতে ছিলো,দু টুকরা মুরগির মাংস,করলা ভাজি অার পাতলা ডাল! শুধু তাই নয় কাজপাগল একজন প্রেসিডেন্ট ছিলেন জিয়া। জিয়া প্রায়শ: গভীর রাতে মন্ত্রীদের ঘুম থেকে জাগিয়ে সরকারী কাজের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে জানতে চাইতেন। প্রতিদিন সকাল সাতটায় শুরু হতো তাঁর কাজ। একজন কাজপাগল মানুষ হলেও কখনো কোনো ওয়াক্তের নামাজ তিনি আদায় করতে ভুল করতেননা। ১৯৭৯ সালে পৃথিবীর স্বল্পসংখ্যক মুসলীম রাষ্ট্রপ্রধানদের একজন হিসেবে তিনি পবিত্র কাবাঘর পরিস্কার করার কাজে অংশগ্রহন করেন। সাধারণত: বছরে দুবার সৌদি বাদশাহর নেতৃত্বে কাবাঘরের ভেতরটা পরিস্কার করা হয়ে থাকে। সেই সুযোগ সবাই পায়না। হাতে গোনা কয়েকজন মুসলিম প্রেসিডেন্ট তখন পর্যন্ত কাবা ঘরের ভেতরে ঢোকার বিরল সুযোগ পেয়েছিলেন। জিয়া তাদের একজন। ( হেদায়েত হোসেন মোর্শেদ, একজন জিয়া-পৃষ্ঠা ৬৮)
জিয়ার সততা ছিলো অতুলনীয় ও কিংবদন্তিতুল্য। পাছে দুর্ণিতির সূত্রপাত ঘটে এ কারণে তিনি , বিশেষ করে ক্ষমতায় থাকাকালে,আত্মীয়স্বজনদের নিরাপদ দুরত্বে রাখতেন। এ প্রসঙ্গে নিউইয়র্ক টাইমস লিখেছে: জিয়া ছিলেন একজন মৃদুভাষী সামরিক ব্যক্তি, কঠোর পরিশ্রমী ব্যক্তিগত পর্যায়ে দুর্ণিতির উর্ধ্বে; আর নতুন জাতিকে নিজের পায়ে দাঁড় করাতে প্রয়োজনীয় কঠিন সিদ্ধান্ত গ্রহনে তিনি ছিলেন পারঙ্গম । (The New york times,30 May1981) বাংলাদেশে বিশ্ব ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আলেকজান্ডার স্টোরার সাংবাদিক সৈয়দ কামাল উদ্দীনকে বলেছিলেন: তোমাদের প্রেসিডেন্টকে দেখো। তাকে কোনোভাবেই ঘুষ দেয়া যায় না। তিনি কঠিন টাস্কমাষ্টার যা দুর্নীতিতে নিরুৎসাহিত করে।( মাহফুজ উল্লাহ, প্রেসিডেন্ট জিয়া- পৃষ্ঠা ৪১)
জিয়াউর রহমানই বাংলাদেশের একমাত্র প্রেসিডেন্ট, একমাত্র জাতিয় নেতা যিনি ব্যক্তিগত সম্পদের তথ্য জনসমক্ষে প্রকাশ করেছিলেন।
জিয়া রাজনীতিক হিসেবে গ্রামকে সবসময় গুরুত্ব দিতেন। তিনি মনে করতেন, গ্রামের উন্নতি না হলে দেশকে উন্নত করা কঠিন। নিউ ইয়র্ক টাইমস ১৯৭৬ সালে একটি প্রতিবেদনে বলা হয়: জিয়াউর রহমানের দৃঢ় বিশ্বাস গ্রামাঞ্চল থেকেই দেশের অবস্থার উত্তরণ ঘটাতে হবে। তাঁর নির্দেশ বেসামরিক কর্মকর্তাদের অবশ্যই গ্রামে গিয়ে সময় দিতে হবে। সেখানে গিয়ে মাটি সংলগ্ন হতে হবে। জিয়া বলেছেন, আমি নির্দেশ দিয়েছি সবচেয়ে সিনিয়র কর্মকর্তাদের ৫ দিন জুনিয়র কর্মকর্তাদের ১৫ দিন গ্রামে কাঁটাতে হবে।“ সৈনিক জীবনে প্রচুর হেটেছিলেন জিয়াউর রহমান। প্রেসিডেন্ট হবার পরও তিনি সেটা ত্যাগ করেননি। তিনি চালু করেছিলেন জানার জন্য হাটা কর্মসূচী। ১৯৭৭ সালের জানুয়ারীতে তিনি সিলেটের হাওড় অঞ্চলের ২২ মাইল পথ পায়ে হেটে পাড়ি দেন। এরপর তিনি সে বছর ফেব্রুয়ারীতে তিনদিনে কুষ্টিয়ার গ্রাম গুলিতে ৪০ মাইলে পায়ে হাটেন। বহুদিন তিনি গ্রামের ধুলো মলিন রাস্তা পায়ে হেটে হেটে গ্রামের মানুষদের সাথে কথা বলেছেন, তাদের সঙ্গে মিশেছেন। তাদের কষ্টের কথা শুনেছেন। গ্রমে মাইলের পর মাইল হেটে মানুষের সমস্যার কথা শুনেছেন, আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটিয়ে জনপ্রিয়তার একটি ব্যাপক ভিত্তি তৈরী করেন জিয়াউর রহমান। যোগ্যতাকে উর্ধ্বে স্থান দিয়ে তিনি মুজিব অনুসৃত স্বজনপ্রীতির অবসান ঘটিয়েছিলেন। এতে হয়তো কাউকে কাউকে তার প্রতি বৈরী করে তুলেছিলেন, কিন্তু দিনশেষে ন্যয়নুগতার তিনি অর্জন করেছিলেন প্রভূত সুনাম। মুজিব যা করেছিলেন তার বিপরীতে তিনি আইনকে সম্মান করতেন। জিয়া বলতেন, বাংলাদেশের ৬৮ হাজার গ্রামের অনেকগুলো তিনি দেখেছেন। যেগুলো দেখা হয়নি চাইতেন সেগুলোর মধ্যেও তিনি হেটে যাবেন। তিনি ছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নেতা যিনি দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত ছুটে বেড়িয়েছেন। যা তাঁকে দিয়েছিলো আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তা।
বাংলাদেশের কোন কোন রাজনৈতিক নেতা মনে করতেন বা করেন আমার দেশ আমার জনগন। তাদের মতো না করে জিয়া বলতেন আমাদের দেশ, আমাদের জনগন। অদম্য আশাবাদি জিয়া ছিলেন বাংলাদেশের সত্যিকারের স্বপ্নের ফেরিওয়ালা। তার নেতৃত্বের গুনাবলী ছিলো। তিনি নেতৃত্ব দিতে জানতেন। পারতেন মানুষকে অনুপ্রাণিত করতে। দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে তার একটি স্বপ্ন ছিলো। কিন্তু উন্নয়নশীল দেশের বহু নেতার মত তিনি ছিলেন একজন নি:সঙ্গ শেরপা,একজন একক যোদ্ধা। (Ambassador William B. Milam,Bangladesh & Pakistan: Filirting with Failure in South Asia, Harst & Company, London 2009, p54. মাহফুজ উল্লাহ , প্রেসিডেন্ট জিয়া পৃষ্টা -৪৫-৪৭)
#০২. বাংলাদেশের জনগনকে একটি স্বতন্ত্র পরিচয় দিয়েছিলেন জিয়া। বাংলাদেশের নাগরিকরা বাঙালীর পরিবর্তে বাংলাদেশী হিসেবে পরিচিত হবেন এই মর্মে জিয়া যে সাংবিধানিক পরিবর্তন এনেছিলেন, সে সম্পর্কে এক শ্রেনীর রাজনীতিক, বুদ্ধিজীবীদের সমালোচনা সত্তেয় পরবর্তীতে কোনো সরকারই নাগরিকদের এই পরিচয়ে আর পরিবর্তন আনেননি। এমনকি সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর পরেও এই পরিচয় অব্যাহত আছে। এর কারন তাত্বিক বিচারে বাংলাদেশের নাগরিকদের বাংলাদেশী পরিচয়ই একদম সঠিক । আর বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ প্রতিষ্ঠার পেছনেও নিজের নিজস্ব একটি চিন্তাধারা ছিলো। তিনি বলেন:এখন প্রশ্ন হলো: জাতীয়তাবাদ কি? ইতিহাস পাঠ করলে দেখা যায়, এ বিশ্বে, বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটেছে। ‘ রেসিয়াল বা জাতি ভিত্তিক জাতীয়তাবাদের কথা এ প্রসঙ্গে সর্ব প্রথম এসে যায়। আর ব ও জার্মান জাতীয়তাবাদ এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ।..এরপর আসে ভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবাদের কথা। বাঙালী জাতীয়তাবাদের শ্লোগান এ ধ্যানধারণা থেকে উৎসারিত। এ কারণে আওয়ামী লীগাররা বাঙালী জাতীয়তাবাদের স্বপ্নে এখনো বিভোর রয়েছে। আবার মুসলীম লীগ, আইডিএল এবং জামায়াতিরা বলে থাকে ধর্মভিত্তিক জাতীয়তাবাদের কথা।
সত্য করে বলতে গেলে বলতে হয়, পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর এ ধর্মভিত্তিক জাতীয়তাবাদ কায়েম করতে গিয়ে বাংলাদেশকে শোষন ও শাসন চালানো হলো। কিন্তু ধর্মভিত্তিক জাতীয়তাবাদের নামে ‘ পলিটিকস অব এক্সপ্লয়েটেশন’ পাকিস্তানকে এক রাখতে পারলো না। প্রতিষ্ঠিত হলো স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। একটি অঞ্চলকে ভিত্তি করেও রাজনীতি চলতে পারে, গড়ে উঠতে পারে এক নতুন জাতীয়তাবাদ। তাই আমরা বলি বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ হলো সার্বিক জাতীয়তাবাদ।
আমাদের আছে জাতিগত গৌরব, রয়েছে সমৃদ্ধশালী ভাষা এবং আছে ধর্মীয় ঐতিহ্য। ভৌগলিক অবস্থান হিসেবে আমরা এক গুরুত্বপূর্ন অঞ্চলের বাসিন্দা। আমাদের আছে নতুন অর্থনৈতিক কাঠামো গড়ে তোলার স্বপ্ন। আর এসব রক্তাক্ত স্বাধীনতাযুদ্ধের চেতনায় অবগাহিত। একটা জাতীয়তাবাদী চেতনার মধ্যে এ উপাদানের সমাবেশ ইতিপূর্বে আর দেখা যায়নি।
তাই যদি কেউ যদি বলে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ ধর্মকে অবলম্বন করে হচ্ছে না, তবে ভুল হবে। ধর্মবিশ্বাস বা ধর্মের প্রতি অনুরক্ত থাকা বাংলাদেশী জাতির এক মহান ও চিরঞ্জীব বৈশিষ্ট্য। সেই সঙ্গে পবিত্র কোরআনে বলা আছে: ‘লা ইক্করা ফিদ্বীনে’, অর্থাৎ ধর্মের ব্যাপারে কোনো জোর-জবরদস্তি নেই। সুতরাং বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ একদিকে যেমন ধর্মভিত্তিক নয়, তেমনি আবার ধর্মবিমুখও নয়। এ জাতীয়তাবাদ প্রত্যেকের ধর্মীয় বিশ্বাস ও ধর্মীয় অধিকারকে নিশ্চিত করে। একই সঙ্গে কেউ যদি বলে বাংলাদেশী জাতীয়তাবদ কেবল ভাষা ভিত্তিক, তবে সেটাও ভুল বলা হবে। আবার কেউ যদি বলে আমাদের কেবল একটা অর্থনৈতিক কর্মসূচী রয়েছে। কিন্ত কোনো দর্শন নেই , সেটাও ভুল। আমাদের বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের ফিলোসফিতে এবজরশন পাওয়ার আছে। এলবো রুমও রয়েছে। যদি কোথাও ঘাটতি থাকে, অন্যটি থেকে এনে পুরো করে দিতে পারবেন। আমাদের অলটারনেটিভ আছে। সেকারণেই আমরা টিকে আছি। বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ ক্রমেই জনপ্রিয়তা লাভ করছে।....
জাতীয়তাবাদের টার্গেট হবে জনগন। কারণ জনগনই সকল শক্তির উৎস। এ জন্যই আমরা গ্রামে গ্রামে সংগঠন করছি। প্রতিষ্ঠা করেছি সামাজিক- অর্থনৈতিক স্বনির্ভর গ্রাম সরকার।
প্রত্যেক দেশ, প্রত্যেক জাতির একটা স্বপ্ন থাকে। তেমনি আমাদের মনেও রয়েছে অনেক স্বপ্ন। সে স্বপ্নই হলো দর্শন। এ দর্শন দিয়েই বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ বাস্তবায়িত করতে হবে। আমরা স্বপ্ন দেখছি একটা শোষনমুক্ত সমাজ গঠনের। সম্পদের সুষম বন্টনের মাধ্যমে সকলের অধিকার নিশ্চিত করার।...দুনিয়ার প্রত্যেকদিন একই থাকে না। আল্লাহ তায়ালা যখন নেচারই চেঞ্জ করছেন, তখন আপনার টার্গেট গুলো চেঞ্জ করবেন না কেন? আপনার চাহিদার ক্ষেত্রেও তো রদবদল হয়েছে।... খালি পেটে দর্শন হয়না, কাজও করা যায় না। রাজনীতি তো করা যায়ই না। তাই সর্বক্ষেত্রে উৎপাদন বৃদ্ধি আমাদের দর্শনের মধ্যে ধর্মীয় দর্শনও অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত আছে।..... আমরা মানুষকে যে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের দর্শন দিতে যাচ্ছি,তাতে তিন ধরনের খোরাক আছে। যেমন (১) ক্ষুন্নিবৃত্তির জন্য অন্নের সংস্থানের জন্য উৎপাদন বৃদ্ধির আহবান, (২) স্বাবলম্বী জীবনযাপনের জন্য অনুপ্রেরণা এবং (৩) পারলৌকিক জগতের জন্য প্রস্তুতিগ্রহনের মাধ্যমে আত্মার শান্তি অর্জনের প্রচেষ্টা। এ কারণেই আমরা বলছি,ধর্মের এলিমেন্ট যদি রাজনীতিতে না থাকে, তবে সেটাও ভুল হবে। ‘সেক্যুলার স্টেট” বলে অনেক দেশের পরিচয় দেওয়া হয়ে থাকে। উদাহরণ হিসাবে ইংল্যান্ডের কথাই ধরা যাক। ’৭৭ সালে গিয়েছিলাম কমনওয়েলথ সিলভার জুবিলি উৎসবে। কথায় কথায় বাইবেল। কোনো কিছুই শুরু হয় না বাইবেল ছাড়া। তারা সেক্যুলার হলো তাহলে কোথায়? এরপর আসুন প্রতিবেশী ভারতের কথায়। সারা দুনিয়ার ‘সেক্যুলার স্টেট’ বলে সে নিজেকে পরিচয় দিচ্ছে। কিন্তু আসলে কি তাই? না, আমার মতে ভারত সেক্যুলার নয়। একজন ভারতীয় সাংবাদিককে বলেছিলাম এ কথা। বলেছিলাম ভারতে উঠতে-বসতে, চলতে-ফিরতে সর্বক্ষেত্রেই হিন্দু ধর্মমত প্রতিপালিত হচ্ছে। অন্য ধর্মালম্বীদের যথার্থ মর্যাদা দেওয়া যায় না। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় প্রতিবছর কতশত সংখ্যালঘু মারা যায়। এতে উক্ত সাংবাদিক রুষ্ট হলেন। কিন্তু রুষ্ট হলে কী করা যাবে? আমাদের সাধারণ মানুষের চেয়ে ভারতীয়দের অবস্থা ভালো না হলেও তারা এটম বোম,ট্যাংক বানিয়ে চলছে।
আমাদের কথা হলো , মানুষরে হাত-পা বেঁধে কিছু করতে চাই না।
জিয়া তার বক্তৃতা বিবৃতিতে প্রায়ই উন্নয়নের রাজনীতি’র কথা বলতেন। তনি এটাও মনে করতেন যে জাতীয়তাবাদ কেবল একটা ধারণাগত বিষয় নয়, এটা এমন একটা প্রণোদনা,যা মানুষকে সমৃদ্ধির দিকে নিয়ে যাবে। ১৯৮১ সালে তিনি মার্কাস ফ্রান্ডাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, এটা আমাদের আমাদের ভূমি।.... আমাদের ভূমি অনেক বিজেতা এসে নষ্ট করেছে। এখন সুযোগ এসেছে আমাদের এই ভূমি চাষাবাদ করি এবং উৎপাদনশীলতা বাড়াই। শিল্প গড়ে তুলি এবং মর্যাদার সাথে মাথা উঁচু করে দাঁড়াই। আমাদের আস্থা রাখতে হবে নিজেদের শক্তিতে... কোনো বিদেশীবাদ নয়।(- মহিউদ্দিন আহমদ / বিএনপি: সময়-অসময় ॥ [ প্রথমা প্রকাশন : ফেব্রুয়ারী, ২০১৬ । পৃ: ১২৯-১৩১ ]
(লেথক, সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের ফেইসবুক ওয়াল থেকে)

Download করুন আমাদের App এবং Subscribe করুন আমাদের YouTube Channel:

https://apps.apple.com/de/app/prothomnews/id1588984606?l=en

https://play.google.com/store/apps/details?id=com.prothomnews

https://youtube.com/prothom

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow

This site uses cookies. By continuing to browse the site you are agreeing to our use of cookies & privacy Policy from www.prothom.news