জানা গেছে, কিছু দিন ধরেই শরীরে ব্যথা অনুভব করছিলেন ববিতা। জ¦র না থাকলেও অস্বস্তি লাগছিল। এরপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে জানতে পারেন করোনা পজিটিভ হওয়ার খবর। এরপর গত ১৮ জুলাই তাকে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। চম্পা বলেন, ‘এমনিতে দেশের সার্বিক অবস্থা ভালো নয়। এর মধ্যে আপার করোনায় আক্রান্তের খবরে আমরা ঘাবড়ে যাই। একা মানুষ, কীভাবে কী করবে, বুঝে উঠতে পারছিলাম না। তারপর বড় আপা ও আমরা মিলে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করানোর সিদ্ধান্ত নিই। টানা চার দিন থাকার পর করোনা নেগেটিভ রেজাল্ট আসে।’
ববিতার একমাত্র ছেলে অনিক বেশ কয়েক বছর ধরেই কানাডায় থাকেন। পড়াশোনা শেষে সেখানে তিনি চাকরি করছেন। এর মধ্যে ববিতারও কানাডায় যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনায় আক্রান্ত হওয়ার কারণে শেষ মুহূর্তে কানাডার টিকিট বাতিল করতে হয়েছে। এর আগেও একবার ববিতা করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন বলে জানান চম্পা। তবে সেবার এতটা কষ্ট পাননি, এবার যেমনটা পেয়েছেন।