খুলনায় বিএনপির ১৩০ নেতাকর্মীর নামে মামলা
শনিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাতে ডুমুরিয়া থানার এসআই তারেক রাইয়ান বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন।
এজাহারভুক্ত অন্যরা হলেন-মশিউর রহমান মোল্লা, শেখ সরোয়ার হোসেন, মশিউর রহমান লিটন, মালেক সরদার, আবদুর রব আকুঞ্জী, মোল্লা আবরার হোসাইন সৈকত, শাহীনুর রহমান শেখ, হাফিজুর রহমান শেখ, ফরহাদ শেখ, আফজাল হোসেন, আতিয়ার সরদার, শাহনেওয়াজ শেখ, জামিনুর শেখ ও শফি খান। এর আগে কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী শনিবার বেলা ১১টায় ডুমুরিয়া বাজার থেকে পদযাত্রা কর্মসূচি শুরু করে বিএনপি। কর্মসূচিটি ডুমুরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। কর্মীরা নাশকতা সৃষ্টির জন্য ডুমুরিয়া হাই স্কুলের সামনে জড়ো হচ্ছিলেন। সেখানে আফজাল হোসেন খান নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকিদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
এদিকে লুটেরা আওয়ামী লীগের প্রেসক্রিপশন বাস্তবায়নে রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলক বিএনপি’র কেন্দ্রীয় তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, খুলনা জেলা বিএনপি’র আহবায়ক আমির এজাজ খান, যুগ্ম-আহবায়ক মোল্লা মোশাররফ হোসেন মফিজসহ ১৮ জনের নাম উল্লেখ করে ১৩০ জন নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে পুলিশ বাদি হয়ে মামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপি’র নেতৃবৃন্দ। বিবৃতিদাতারা হলেন, বিএনপি’র ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, খুলনা মহানগর বিএনপি’র আহবায়ক এডভোকেট এস এম শফিকুল আলম মনা, সদস্য সচিব মো. শফিকুল আলম তুহিন, জেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব এস এম মনিরুল হাসান বাপ্পী, নগর ও জেলা বিএনপি’র যুগ্ম-আহবায়ক তরিকুল ইসলাম জহীর ও শেখ আবু হোসেন বাবু প্রমুখ। অবিলম্বে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার ও পুলিশকে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে নিরপেক্ষ পেশাদারিত্বের পরিচয় দেবার আহ্বান জানিয়েছেন নেতৃবৃন্দ।